ইমরান বিন হুসাইন (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘আমার উম্মতের সত্তর হাজার লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.) তারা কারা? রাসূল (সা.) তখন বললেন, ‘তারা ঐসব লোক, যারা (ক্ষতস্থানে) দাগ দেয়না, তাবিজ মন্ত্র করেনা, ঝাড়ফুঁক দেয়না, অশুভ লক্ষণ গ্রহণ করেনা, বরং তাদের প্রতিপালকের উপর পূর্ণ আস্থা রাখে।’(সহিহ মুসলিম)
ব্যাখ্যাঃ আল্লাহ তায়ালা রাসূল (সা.) কে বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত করেছেন। তাকে বড় সুপারিশ করার অধিকারী বানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, কিয়ামতের দিন বিনা হিসেবে তাঁর উম্মত থেকে জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ পাবে। মুসলিমের অন্য বর্ণনায় এসেছে, এই সত্তর হাজারের প্রত্যেকের সাথে আবার সত্তর হাজার করে চার কোটি নব্বই লক্ষ উম্মতে মুহাম্মাদীকে (সা.) বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর এ ধরণের সৌভাগ্যশীল কারা হবেন তা হাদীসেই স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়েছে।
ব্যাখ্যাঃ আল্লাহ তায়ালা রাসূল (সা.) কে বিশেষ মর্যাদায় ভূষিত করেছেন। তাকে বড় সুপারিশ করার অধিকারী বানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, কিয়ামতের দিন বিনা হিসেবে তাঁর উম্মত থেকে জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ পাবে। মুসলিমের অন্য বর্ণনায় এসেছে, এই সত্তর হাজারের প্রত্যেকের সাথে আবার সত্তর হাজার করে চার কোটি নব্বই লক্ষ উম্মতে মুহাম্মাদীকে (সা.) বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর এ ধরণের সৌভাগ্যশীল কারা হবেন তা হাদীসেই স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন