✅ কেন বিউটি লাচ্ছি নিয়ে ভেজালের অভিযোগ নেই?
হাতে তৈরি ঘরোয়া রেসিপি: দোকানের কর্ণধার মো. জাবেদ হোসেন নিজেই জানিয়েছেন, লাচ্ছি ও শরবতের সব উপকরণ হাতে তৈরি হয়, কোনো মেশিন বা কৃত্রিম উপাদান ব্যবহার করা হয় না
পারিবারিক কারিগর: লাচ্ছি তৈরির কারিগররা তাদের আত্মীয়, যারা দাদার কাছ থেকে শিখেছেন, ফলে রেসিপির মান ও সততা বজায় থাকে
তিন পুরুষের ঐতিহ্য: ১৯২২ সাল থেকে শুরু হওয়া এই দোকান শত বছর ধরে একই স্বাদ ধরে রেখেছে, যা ভেজালমুক্ত থাকার অন্যতম প্রমাণ
ক্রেতার বিশ্বাস: পুরান ঢাকার মানুষ থেকে শুরু করে নতুন প্রজন্ম পর্যন্ত সবাই জানেন—বিউটি লাচ্ছি মানেই খাঁটি স্বাদ, খাঁটি উপকরণ।
🍹 কী থাকে বিউটি লাচ্ছিতে?
দই
বরফকুঁচি
গোলমরিচ
বিট লবণ
কোনো কৃত্রিম রঙ বা ফ্লেভার নয়
এছাড়া ফালুদার জন্য ব্যবহার করা হয় নিজেদের তৈরি নুডলস, দুধের মালাই, খোরমা খেজুর, ফলমূল ও মধু—সবই ভেজালমুক্তভাবে প্রস্তুত করা হয়।
💬 ক্রেতারা কী বলেন?
“৪৫ বছর ধরে খাচ্ছি, স্বাদ একই আছে।” “বিউটি লাচ্ছির মতো খাঁটি পানীয় আর কোথাও পাই না।” “এখানে ভেজালের ভয় নেই, শুধু স্বাদের আনন্দ।”
🌟 উপসংহার
বিউটি লাচ্ছি শুধু একটি পানীয় নয়, এটি একটি বিশ্বাস। যেখানে শত বছর ধরে ভেজালহীনতা, ঐতিহ্য ও সততা একসাথে চলেছে। এই দোকান আমাদের শেখায়—যদি আপনি খাঁটি থাকেন, মানুষ আপনাকে শত বছর ধরে ভালোবাসবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন